মিরপুর শের-ই-বাংলায় চট্টগ্রামের আমন্ত্রণে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত ঢাকা শুরুতেই ধাক্কা খায়। পেসার আল-আমিনের শর্ট বল দানুশকা গুনাথিকালার মাথায় আঘাত করে। পর্যবেক্ষণের জন্য তাকে মাঠ থেকে উঠিয়ে নেয় ঢাকা। কিন্তু তার পরিবর্তে ঢাকা মাঠে নামায় লাসিথ ক্রুসপুল্লেকে।
নাজিবুল্লাহ জাদরান শরিফুল ইসলামের পায়ের ওপরের বল লেগ সাইডে ফ্লিক করে দুই রান নেওয়ার জন্য দৌড় দিলেন। সঙ্গী শুভাগত হোমও দিলেন সাড়া। বল ফেরত আসার আগে দুজন ঠিকঠাক প্রান্তও বদল করে নিলেন।
ওই ২ রানে দুর্দান্ত ঢাকার দেওয়া ১৩৭ রানের লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেলে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ৬ উইকেটের জয়ে এক ম্যাচ পর বিজয়ের হাসি হেসেছে চট্টগ্রাম। তবে ম্যাচটা কোনোভাবে না জিতলে কনকাসনসাব নিয়ে বিতর্ক উসকে দিত বলেই খবর।
ঢাকার দেওয়া ১৫ জনের স্কোয়াডে ছিল না তার নাম। অথচ কনকাসন সাব হয়ে মাঠে নামেন শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যান। যিনি দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন ৩১ বলে। তার ৩ চার ও ২ ছক্কার ইনিংসে দুর্দান্ত ঢাকা মামুলি সংগ্রহ পায়। কিন্তু কনকাসন সাব নিয়ে ম্যাচে ছড়ায় বিতর্ক।
১৫ জনের স্কোয়াডের বাইরের খেলোয়াড়কে মাঠে নামানোর সুযোগ আছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। এ নিয়ে ম্যাচ রেফারি রকিবুল হাসানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি, ম্যাচের পর কথা বলার কথা জানান। এরপর তার সঙ্গে আর যোগাযোগ করা যায়নি।