প্রথমেই বিড়াল সম্পর্কে মজার কিছু তথ্য দেই। এরা তাদের উচ্চতার পাঁচগুণ এবং দৈর্ঘ্যের ছয়গুণ উপরে লাফ দিতে পারে। জীবনের দুই-তৃতীয়াংশ সময় ঘুমিয়ে কাটাতে পারে। দিনে প্রায় ১৬ ঘন্টা ঘুমায়। সাধারণত পুরুষ বিড়াল বাম পা প্রথমে দিয়ে হাঁটে, নারী বিড়াল ডান-পা প্রথমে বাড়ায়। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৬০০ থেকে বিড়াল পোষা হচ্ছে। মনোযোগ পাওয়া জন্য মিয়াউ করে আর খাবার পাওয়ার জন্য মায়াও শব্দ করে। বিড়ালের হাড়ের সংখ্যা ২৩০টি।
কম জায়গায় বিড়াল পুষতে পারেন: আপনি যদি শহরে বসবাস করেন আর একটি পোষা প্রাণী নিজের বাসায় রাখতে চান সেক্ষেত্রে বিড়াল রাখতে পারেন। এরা অল্প জায়গায় বসবাস করতে পারে।
বিড়ালছানার সৌন্দর্য আপনার মন কেড়ে নেবে: একটি বিড়াল ছানার দিকে তাকিয়ে আপনি প্রতিটি মিনিট সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। এদের বড় বড় চোখ, নিষ্পাপ চাহনি, নরম লোম, আর মিউ মিউ-ডাকে আপনার হৃদয় গলে যাবে।
ঘরের ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ দূর করে: ঐতিহাসিকভাবে, বিড়ালদের পোষার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে ঘর থেকে ইঁদুর তাড়ানো এবং অন্যান্য কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করা। গৃহপালিত বিড়াল এখনও এই সেবা মানুষকে দিয়ে আসছে। তার শিকারের কৌশলও দারুণ।
বিড়াল বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে: সারাদিন অফিস করে বাসায় ফিরে দেখবেন পোষা বিড়ালটি আপনার জন্য অপেক্ষা করে আছে। সে আপনাকে দেখামাত্র কাছে চলে আসবে। লোমশ বন্ধুটি আপনার শরীরে স্নেহময় ঘেঁষা দেবে। এতে আপনি দুঃশ্চিন্তা করার সময় পাবেন না। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমবে। মন ভালো থাকবে। বিড়ালের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক বরাবর বন্ধুত্বপূর্ণ হয়।
বিড়ালের সঙ্গ আপনাকে খুশি রাখতে পারে: একটি পিং-পং বল দিয়ে তার সঙ্গে খেলতে পারেন। এতে আনন্দ পাবেন।
কম খরচে পোষা যায়: অন্যান্য পোষা প্রাণীর তুলনায় কম বাজেটে বিড়াল পুষতে পারেন। এরা স্বাধীন প্রকৃতির। সারাদিন মানুষের মনোযোগ আশা করে না। দিনের বেশির ভাগ সময় ঘুমিয়ে কাটায়। বিড়ালদের জন্য একটি ট্রে দরকার হয়। এতে কিছু খাবার রাখলে তারা খেয়ে নিতে পারে। এরা দিনে বেশ কয়েকবার পানি পান করে।
প্রথমেই বিড়াল সম্পর্কে মজার কিছু তথ্য দেই। এরা তাদের উচ্চতার পাঁচগুণ এবং দৈর্ঘ্যের ছয়গুণ উপরে লাফ দিতে পারে। জীবনের দুই-তৃতীয়াংশ সময় ঘুমিয়ে কাটাতে পারে। দিনে প্রায় ১৬ ঘন্টা ঘুমায়। সাধারণত পুরুষ বিড়াল বাম পা প্রথমে দিয়ে হাঁটে, নারী বিড়াল ডান-পা প্রথমে বাড়ায়। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৬০০ থেকে বিড়াল পোষা হচ্ছে। মনোযোগ পাওয়া জন্য মিয়াউ করে আর খাবার পাওয়ার জন্য মায়াও শব্দ করে। বিড়ালের হাড়ের সংখ্যা ২৩০টি।
কম জায়গায় বিড়াল পুষতে পারেন: আপনি যদি শহরে বসবাস করেন আর একটি পোষা প্রাণী নিজের বাসায় রাখতে চান সেক্ষেত্রে বিড়াল রাখতে পারেন। এরা অল্প জায়গায় বসবাস করতে পারে।
বিড়ালছানার সৌন্দর্য আপনার মন কেড়ে নেবে: একটি বিড়াল ছানার দিকে তাকিয়ে আপনি প্রতিটি মিনিট সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। এদের বড় বড় চোখ, নিষ্পাপ চাহনি, নরম লোম, আর মিউ মিউ-ডাকে আপনার হৃদয় গলে যাবে।
ঘরের ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ দূর করে: ঐতিহাসিকভাবে, বিড়ালদের পোষার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে ঘর থেকে ইঁদুর তাড়ানো এবং অন্যান্য কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করা। গৃহপালিত বিড়াল এখনও এই সেবা মানুষকে দিয়ে আসছে। তার শিকারের কৌশলও দারুণ।
বিড়াল বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে: সারাদিন অফিস করে বাসায় ফিরে দেখবেন পোষা বিড়ালটি আপনার জন্য অপেক্ষা করে আছে। সে আপনাকে দেখামাত্র কাছে চলে আসবে। লোমশ বন্ধুটি আপনার শরীরে স্নেহময় ঘেঁষা দেবে। এতে আপনি দুঃশ্চিন্তা করার সময় পাবেন না। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমবে। মন ভালো থাকবে। বিড়ালের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক বরাবর বন্ধুত্বপূর্ণ হয়।
বিড়ালের সঙ্গ আপনাকে খুশি রাখতে পারে: একটি পিং-পং বল দিয়ে তার সঙ্গে খেলতে পারেন। এতে আনন্দ পাবেন।
কম খরচে পোষা যায়: অন্যান্য পোষা প্রাণীর তুলনায় কম বাজেটে বিড়াল পুষতে পারেন। এরা স্বাধীন প্রকৃতির। সারাদিন মানুষের মনোযোগ আশা করে না। দিনের বেশির ভাগ সময় ঘুমিয়ে কাটায়। বিড়ালদের জন্য একটি ট্রে দরকার হয়। এতে কিছু খাবার রাখলে তারা খেয়ে নিতে পারে। এরা দিনে বেশ কয়েকবার পানি পান করে।
বিড়াল পুষলে যেসব উপকার পাবেন
প্রথমেই বিড়াল সম্পর্কে মজার কিছু তথ্য দেই। এরা তাদের উচ্চতার পাঁচগুণ এবং দৈর্ঘ্যের ছয়গুণ উপরে লাফ দিতে পারে। জীবনের দুই-তৃতীয়াংশ সময় ঘুমিয়ে কাটাতে পারে। দিনে প্রায় ১৬ ঘন্টা ঘুমায়। সাধারণত পুরুষ বিড়াল বাম পা প্রথমে দিয়ে হাঁটে, নারী বিড়াল ডান-পা প্রথমে বাড়ায়। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৬০০ থেকে বিড়াল পোষা হচ্ছে। মনোযোগ পাওয়া জন্য মিয়াউ করে আর খাবার পাওয়ার জন্য মায়াও শব্দ করে। বিড়ালের হাড়ের সংখ্যা ২৩০টি।
কম জায়গায় বিড়াল পুষতে পারেন: আপনি যদি শহরে বসবাস করেন আর একটি পোষা প্রাণী নিজের বাসায় রাখতে চান সেক্ষেত্রে বিড়াল রাখতে পারেন। এরা অল্প জায়গায় বসবাস করতে পারে।
বিড়ালছানার সৌন্দর্য আপনার মন কেড়ে নেবে: একটি বিড়াল ছানার দিকে তাকিয়ে আপনি প্রতিটি মিনিট সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। এদের বড় বড় চোখ, নিষ্পাপ চাহনি, নরম লোম, আর মিউ মিউ-ডাকে আপনার হৃদয় গলে যাবে।
ঘরের ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ দূর করে: ঐতিহাসিকভাবে, বিড়ালদের পোষার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে ঘর থেকে ইঁদুর তাড়ানো এবং অন্যান্য কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করা। গৃহপালিত বিড়াল এখনও এই সেবা মানুষকে দিয়ে আসছে। তার শিকারের কৌশলও দারুণ।
বিড়াল বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে: সারাদিন অফিস করে বাসায় ফিরে দেখবেন পোষা বিড়ালটি আপনার জন্য অপেক্ষা করে আছে। সে আপনাকে দেখামাত্র কাছে চলে আসবে। লোমশ বন্ধুটি আপনার শরীরে স্নেহময় ঘেঁষা দেবে। এতে আপনি দুঃশ্চিন্তা করার সময় পাবেন না। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমবে। মন ভালো থাকবে। বিড়ালের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক বরাবর বন্ধুত্বপূর্ণ হয়।
বিড়ালের সঙ্গ আপনাকে খুশি রাখতে পারে: একটি পিং-পং বল দিয়ে তার সঙ্গে খেলতে পারেন। এতে আনন্দ পাবেন।
কম খরচে পোষা যায়: অন্যান্য পোষা প্রাণীর তুলনায় কম বাজেটে বিড়াল পুষতে পারেন। এরা স্বাধীন প্রকৃতির। সারাদিন মানুষের মনোযোগ আশা করে না। দিনের বেশির ভাগ সময় ঘুমিয়ে কাটায়। বিড়ালদের জন্য একটি ট্রে দরকার হয়। এতে কিছু খাবার রাখলে তারা খেয়ে নিতে পারে। এরা দিনে বেশ কয়েকবার পানি পান করে।